কেসিসি নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত ও ২০ দলীয় জোট সমর্থিত প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, সিটি নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে শাসক দলের প্রার্থী ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বেপরোয়া আচরন করছে।
পুলিশ ও ডিবি লেলিয়ে দিয়ে গ্রেফতার হয়রানি করা হচ্ছে ধানের শীষের কর্মীদের। কিন্ত জনগন এদেরকে আর ক্ষমতায় দেখতে চায়না। তারা পরিবর্তন চায়। তারা ভোটে ব্যালটের মাধ্যমে এই সরকারের দুঃশাসনর জবাব দিতে চায়। ১৫ তারিখ হবে একদলীয় শাসনের বিরুদ্ধে জনগনের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার ও গণতন্ত্রের বিজয়ের দিন।
শনিবার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে নগরীর ৩০ নং ওয়ার্ডের রূপসা নদীর তীরে পাইকারি মাছ বাজারে গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মেয়র নির্বাচিত হলে নগরীর বাজারঘাটের উন্নয়ন ও ব্যবসায়ীদের কল্যাণে নানামুখি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
সকালে তিনি পাইকারি মাছ বাজারে গণসংযোগ শেষ করে রূপসা ফেরীঘাট, রূপসা স্ট্যান্ড রোড, রূপসা শ্মশান রোড ও সংলগ্ন জনবসতি এলাকায় বসবাসকারীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, তাদের হাতে ধানের শীষের লিফলেট তুলে দেন এবং নির্বাচনে ভোট চান।
এ সময় তার সাথে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী এ্যাড. বজলার রহমান, মোল্লা আবুল কাশেম, সিরাজুল ইসলাম, বাগেরহাট জামায়াতের নায়েবে আমীর এ্যাড. আব্দুল ওয়াদুদ, বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজউদ্দিন সেন্টু, জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারি এ্যাড. শাহ আলম, বিএনপি নেতা কাউন্সিলর প্রার্থী আমানউল্লাহ আমান, এহতেশামুল হক শাওন, হাসানুর রশিদ মিরাজ, মীর কবির হোসেন, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, আব্দুর রহমান, জাহান আলী, রিয়াজুর রহমান, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, গোলাম কিবরিয়া, নুরুল ইসলাম লিটন, মেজবাউল আক্তার পিন্টু, আলম হাওলাদার, মোঃ রবিউল ইসলাম রবি, সেলিম খান বড় মিয়া, সগির হোসেন, খালেক গাজী, আসাদুর রহমান সানা, গনি মোড়ল, খোকন গাজী, আলী হোসেন, শহিদুল ইসলাম, আব্দুল গফুর, মারুফ হোসেন, মুজিবর মোল্লা, আবুল কালাম, আবুল হোসেন প্রমুখ।
by
সর্বশেষ মন্তব্যসমূহ