সমাজে নারী নির্যাতনের দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে না পারলে দিনদিন বাড়বে নারী নির্যাতনের সংখ্যা। আর নারী নির্যাতন কমাতে হলে নারীকে ক্ষমতায়ন করতে হবে। নারীকে সম্পদের উপর অধিকার দিতে হবে। হিন্দু আইনে নারীকে সম্পত্তিতে অধিকার দিতে হবে।
শিপ্রা কুন্ডুর হত্যা, খাদিজা হত্যার চেষ্টা, বর্ণালী, শামারুখ, তনু হত্যাকান্ডের মত গৃহবধূ তন্বী হত্যার বিচার দ্রুত করতে হবে। আর না করতে পারলে নতুন নতুন যোগ হবে বিউটিসহ অসংখ্য নারীর নাম। প্রতিদিন ধর্ষণসহ নারী নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে চলেছে।নারী নির্য়াতনের আইন আছে কিন্তু নানা দূর্বলতার কারণে আইনের ফাঁক থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে নির্যাতনকারীরা। এভাবে চলতে থাকলে নারী নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে সমাজের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে। বললেন নাগরিক নেতৃবৃন্দ।
আজ শনিবার বেলা ১১টায় তন্বী স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটি, সেফ ও জনউদ্যোগ, খুলনার আহবানে জাগো নারী -জাগাও বিবেক শ্লোগানকে কেন্দ্র করে নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে লাল কার্ড প্রদর্শন করা হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড: আফম মহসিন। সভা পরিচালনা করেন জনউদ্যোগ,খুলনার সদস্য সচিব সাংবাদিক মহেন্দ্র নাথ সেন। নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে লাল কার্ড প্রদর্শনের জন্য উপস্থিত সকলের প্রতি আহবান জানান তন্বী স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির উপদেষ্ঠা তন্বীর মা শামীমা আক্তার ও আসাদুজ্জামান। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জনউদ্যোগ,খুলনার আহবায়ক এ্যাড: কুদরত-ই-খুদা, নারী ও শিশু নির্যাতন আদালতের পিপি এ্যাড: অলোকানন্দা দাস,বাংলাদেশ মানবাধিকার সংস্থার এ্যাড: মোমিনুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির মফিদুল ইসলাম, ন্যাপের তপন রায়, ব্লাষ্টের এ্যাড: অশোক কুমার সাহা, সেফের নির্বাহী পরিচালক উজ্জ্বল কুমার রায়, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির মহাসচিব এস এম সোহরাব হোসেন, আফজাল হোসেন রাজু, জেসমিন জামান, সাথী খাতুন, নুরনাহার হিরা, গ্লোবাল, খুলনার শাহ মামুনর রহমান তুহিন, দীপক কুমার দে প্রমুখ।
by
সর্বশেষ মন্তব্যসমূহ