লেখাপড়ার দিক থেকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রী নিয়ে দেশ-বিদেশে শুনামের সাথে বিভিন্ন পদে কাজ করছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী অর্জনকারিরা, বলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।
প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রজতজয়ন্তী ও পুনর্মিলনী-২০১৫ এর উদ্বোধন আনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশ ও জাতিকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কিছু দেয়ার আছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নতুন নতুন গবেষণা উদ্ভাবন করে দেশের কাজে লাগাতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি সমৃদ্ধ আধুনিক ডিাজটাল বাংলাদেশ গড়তে সরকার কাজ করছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’র স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা, দারিদ্র ও শোষণমুক্ত সোনার বাংলা গড়া। এ লক্ষ্য নিয়ে তাঁরই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ২০৪১ সালের আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। প্রতিটি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু, রেল লাইন এবং খানজাহান আলী বিমান বন্দর নির্মিত হলে এ আঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা আরো গতিশীল হবে।
খুলনা বিশ্বাবদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোঃ গোলাম রহমান, সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. শাহ মোঃ সাইফুদ্দিন এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার খান আতিয়ার রহমান। স্বাগত বক্তৃতা করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সদস্য সচিব ফজলে রাব্বী সুমন। অন্যান্যর মধ্যে বক্তৃতা করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার টিপু সুলতান এবং এ্যালামনাই এসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোঃ মনিরুল হাসান তুহিন।
রজত জয়ন্তী উপলক্ষ্যে এর আগে প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে বিশ্বাবদ্যালয় চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র্যা লি বের হয়ে বিভন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্বাবিদ্যালয় এসে শেষ হয়।
by
সর্বশেষ মন্তব্যসমূহ