List/Grid

Archive: Page 466

জীববৈচ্যিত্রে অনন্য সুন্দরবন-পর্ব-২

সুন্দরবনের পাখিঃ সুন্দরবনে বিপুল সংখ্যক পাখি বাস করে।সুন্দরবনে শর্বাধিক নয় প্রজাতির মাছরাঙা বাস করে। এসব মাছরাঙার মধ্যে আছে ছোট মাছরাঙা,নীল কান মাছরাঙা,খয়রী মাছরাঙা,কালোটুপি মাছরাঙা,সাদাবুক মাছরাঙা,কন্ঠি মাছরাঙা,লাল মাছরাঙা,গরিয়াল মাছরাঙা,ফটকা মাছরাঙা।অন্যান্য পাখিরা হ’ল বন কোকিল,বউ-কথা-কও

নগরিতে ভেজাল বিরোধী অভিযানে ভেজাল পণ্য বিক্রির দায়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান কে জরিমানা

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধিন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উদ্যোগে গতকাল ২১ জুলাই খুলনা মহানগরীর নিউ মার্কেট, জোড়াগেট ও দৌলতপুর এলাকায় এক ভেজাল বিরোধি অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন অধিদপ্তরের উপ পরিচালক সৈয়দ রবিউল আলম।
এ অভিযানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তদারকি করা হয় এবং পণ্যে উৎপাদন তারিখ লিপিবদ্ধ না থাকা, সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয় মূল্য না লেখা থাকা, অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রি, খাদ্যে নিষিদ্ধ পণ্য মিশ্রণ, অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন এবং মেয়াদ উত্তির্ণ পণ্য বিক্রি করায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুসারে খুলনা ফল কে পাঁচ হাজার টাকা, ইফাত স্টোর কে তিন ইয়াজার টাকা, আজাদ স্টোর কে পাঁচ হাজার টাকা, শেফা ভ্যারাইটিজ কে তিন হাজার টাকা, শাহীন বেকারী কে ১০ হাজার টাকা, নুর লাচ্ছা সেমাই কে ১০ হাজার টাকা, হেনা স্টোর কে দুই হাজার টাকা , কাদেরের হোটেল কে তিন হাজার টাকা, অভি ড্রাগস হল কে ১০ হাজার টাকা, আউয়াল মেডিকেল হল কে ৩০ হাজার টাকা এবং সেভ এন্ড সেফ কে ২০ হাজার টাকা সহ মোট ১১ টি প্রতিষ্ঠানকে সর্বমোট ১,০১,০০০ ( এক লক্ষ এক হাজার) টাকা জরিমানা করা হয় এবং এই অর্থ তাৎক্ষনিকভাবে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলি স্বেচ্ছায় পরিশোধ করেন। অভিযানকালে সকলকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ অনুসারে ভোক্তা অধিকার বিরোধী কার্যাবলী হতে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয় ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।
এই অভিযানে মহানগর পুলিশ, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক ও কর্মচারীবৃন্দ, পরিবেশ অধিদপ্তর, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, ক্যাব এর প্রতিনিধি, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, সাংবাদিক এবং ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ সহায়তা করেন।

অধিকার বঞ্চিত শিশু মানেই অধিকার বঞ্চিত জাতি

পিছিয়ে পড়া বা দারিদ্র সীমার নীচে বসবাসরত শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত ও উপেক্ষিত উপকূলীয় অঞ্চলের শিশুরা। শিশুদের মৌলিক অধিকার গুলোর কোনটিই তারা ঠিকমতো পাচ্ছে না। এ সকল অঞ্চলগুলোতে শিশুদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অপ্রতুলতা, অপরিচ্ছন্ন পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা, নিম্নমানের যাতায়াত ব্যবস্থা, সুপেয় পানির সঙ্কট, চিকিৎসা সেবার অব্যবন্থাপনা সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার স্বলতা শিশুদের অধিকার খর্ব করছে।

প্রকৃতি সুরক্ষায় বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান ডব্লিউ ডব্লিউ এফ

বিশ্বব্যাপী প্রকৃতি সুরক্ষায় সহযোগী ও তহবিলদাতা একক বৃহত্তম প্রতিষ্ঠানটি হলো world wide fund for nature (WWF)। ১৯৬১ সালের ২৬ এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটি একটি আন্তর্জাতিক বে-সরকারি প্রতিষ্ঠান। শুরু থেকে প্রতিষ্ঠানটি প্রকৃতিসুরক্ষা, গবেষণা এবং পরিবেশ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। যার পূর্বতন নাম ছিল world wild life fund, আমেরিকা ও কানাডায় যা এই নামেই কাজ করে যাচ্ছে। পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষায় এটি হচ্ছে সারাবিশ্বে একক বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান, যার সহযোগীর সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। বিশ্বের ১০০টি দেশে প্রতিষ্ঠানটি প্রাকৃতিক পরিবেশ ও প্রতিবেশ সুরক্ষাকল্পে প্রায় ১৩০০ প্রকল্প পরিচালনা করছে। ২০১০ সাল থেকে সংগঠনটি তার মোট তহবিলের ৫৭% নিজস্ব তহবিল থেকে যোগান দিচ্ছে। এ ছাড়া, তহবিলের ১৭% বিভিন্ন সরকারি সংস্থার (যেমন: world bank, DFID, USAID) এবং ১১% বিভিন্ন বেসরকারি বাণিজ্যিক সংস্থার কাছ থেকে সংগ্রহ করছে।
সংগঠনটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ‘এই ধরিত্রীর প্রাকৃতিক পরিবেশের ক্ষয়-ক্ষতি রোধ করা এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ মানানসই একটি প্রাকৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা।’ সাম্প্রতিক কালে সংগঠনটি জীববৈচিত্র্য রক্ষার তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ নিয়ে কাজ করছে। এগুলো হলো সমুদ্র ও উপকূলবর্তী জীবন, বন এবং সুপেয় পানি। যা পরিবেশ সুরক্ষার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এগুলো ছাড়াও সংগঠনটি আরও যে সব বিষয়ে কাজ করছে সেগুলি হলো বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির প্রাণীদের সুরক্ষা, দুষণমুক্ত পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ নির্ণয় ও এর প্রতিকার।
উইকিপিডিয়াঅবলম্বনে।

সম্পাদকীয়

চলমান সহস্রাব্দের শুরুতে সুন্দরবন কেন্দ্রিক জনপদের পরিবেশ, প্রতিবেশ, জীববৈচিত্র্য, ভৌগোলিক গঠন ও আচরণ, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর আর্থ-সামাজিক সংকট ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য লালনকে বৃহত্তর পরিমন্ডলে প্রকাশ করার জন্য… Read more »

পরিবেশ রক্ষায় অবৈধ ইটভাটা, বৃক্ষনিধন ও খাল-নদী অপদখল বন্ধ হওয়া জরুরী

খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার লোকালয়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ইট ভাটা। বেশীর ভাগ ইট ভাটায় আইনানুযায়ী কয়লা না পুড়িয়েবে-আইনি ভাবে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ। ফলে উজাড় হচ্ছে গ্রামসহ আসে পাশের বনজ সম্পদ, বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশ, হুমকির মুখে পড়ছে জনস্বাস্থ্য।