খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, ড্রেনেজ খাতে বরাদ্দকৃত বাজেটের সুষ্ঠু ব্যবহারসহ পানি নিষ্কাশনের জন্য ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছে নাগরিক নেতারা।
তাদের অন্যান্য দাবির মধ্যে রয়েছে ড্রেনে বর্জ্য ফেলা বর্জন, রাস্তা সংযোগ ড্রেন নির্মাণ, খাল খনন, বস্তি এলাকার ১০ রাস্তা-ড্রেন নির্মাণ, ওয়ার্ড পর্যায়ে মনিটরিং কমিটি গঠন, ঢাকনা যুক্ত ড্রেন নির্মাণ প্রভৃতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর সুশীলন মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে নাগরিক কমিটি (সিএসও), শুভশক্তি ও সুসমাজ নেটওয়ার্ক যৌথভাবে এ দাবি জানায়। এতে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন নাগরিক কমিটির সভাপতি মিনা আজিজুর রহমান।
তিনি বলেন, খুলনা সিটির ৩১টি ওয়ার্ডে ১৬৫. ৮৪ কিলোমিটার ড্রেন রয়েছে। কিন্তু পরিকল্পিত ড্রেন ব্যবস্থাপনা না থাকায় বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। খাবার পানির সংকট, পানিবাহীত রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নারী, শিশু, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা। নাগরিক কমিটি, যুব ও শিক্ষার্থীদের নেটওয়ার্ক নগরীর ৫ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ডকে মডেল হিসেবে গড়ে তোলার আলোকে পনি ব্যবস্থাপনায় ১০ দফা উপস্থাপন করা হয়েছে। বিষয়টি নগর কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে নগরীর পানি ব্যবস্থায় চিত্র পাল্টে যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মদ আলী, ৯ নম্বর কাউন্সিলর এমডি মাহফুজুর রহমান লিটন, প্রধান কনজারভেন্সি অফিসার মো. আব্দুল আজিজ, নারী নেত্রী সিলভি হারুন, শিরিন পারভীন প্রমুখ।
by
সর্বশেষ মন্তব্যসমূহ