কাঙাল হরিনাথ মজুমদার শুধু সাংবাদিক ছিলেন না তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক, সাহিত্যিক, লেখক, সমাজ সংস্কারক। তিনি তাঁর ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে তৎকালীন বৃটিশ শাসন-শোষন, নিপীড়নের হাত থেকে গ্রামের অসহায় প্রজাসাধারণকে নিরাপত্তার হাতিয়ার হিসেবে আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন।
কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন ও কুমারখালী উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ১৮ এপ্রিল কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরি হলে সাংবাদিকতার পথিকৃৎ কাঙাল হরিনাথ মজুমদার’র ১২০তম তিরোধান দিবসের র্যালি শেষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক সৈয়দ বেলাল হোসেন একথা বলেন। তিনি আরও বলেন, কাঙাল হরিনাথ মজুমদারের দর্শণকে অনুসরণ করলেই একজন সাংবাদিকের আর কিছু প্রয়োজন হয় না। কাঙাল হরিনাথের নীতি ও আদর্শ সকল সাংবাদিকের জীবনাদর্শ হওয়া উচিত।
কুমারখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাহেলা আক্তারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কুমারখালী উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান খান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম বিপ্লব। বক্তব্য রাখেন সহকারী ভূমি কমিশনার তানজিলুর রহমান, কুমারখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ইউএইচও এন্ড এএফপিও ডা: আকুল উদ্দিন,কুমারখালী পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক, সাংবাদিক ইউনিয়ন কুষ্টিয়ার সাধারণ সম্পাদক জামিল হাসান খোকন, সোহেল আমিন প্রমূখ।
সবশেষে কাঙালের লেখা গান নিয়ে সঙ্গিতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
by
সর্বশেষ মন্তব্যসমূহ