ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আগামী ৫ আগস্ট,২০১৭ সারাদেশে একযোগে উদযাপিত হবে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন ।  এ উপলক্ষে খুলনা সিভিল সার্জন অফিস ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের যৌথ আয়োজনে আজ সকাল ১০টায় নগরীর স্কুল হেলথ ক্লিনিকে সাংবাদিকদের ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সিভিল সার্জন ডা. এ এস এম আবদুর রাজ্জাক।

সভায় জানানো হয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (১ম রাউন্ড) এ টিকাদান কেন্দ্রে সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ (১ লাখ আইইউ) ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ (২ লাখ আইইউ) ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। খুলনা জেলার নয়টি উপজেলায় ৬-১১ মাস বয়সী মোট ১৯ হাজার ৯২০ জন শিশুকে এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী এক লাখ ৫১ হাজার  ৩৫০ জন শিশুকে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৩১টি ওয়ার্ডে ৬-১১ মাস বয়সী ১০ হাজার ৭৭৫ জন এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৮১ হাজার ৬৭ জন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর টার্গেট ধরা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মানবদেহে ভিটামিন ‘এ’ তৈরি হয় না তাই এটা বাইরে থেকে গ্রহণ করতে হয়। শিশুর জন্মের প্রথম ৬ মাসে মায়ের দুধে পর্যাপ্ত ভিটামিন ‘এ’ থাকে কিন্তু পরবর্তীতে শিশুর বাড়ন্ত সময়ে অধিক ভিটামিন ‘এ’র চাহিদার প্রেক্ষিতে সম্পূরক খাদ্য হিসেবে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। পাশাপাশি ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার যেমন- ডিম, দুধ, কলিজা, মাছ, মাংস, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, লালশাক, কচুশাক, হেলেনচা শাক, পুঁইশাক, পাটশাক এবং পাকা আম, পাকা পেঁপে, পাকা কাঁঠাল ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ’র চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।  ভিটামিন ‘এ’ অভাবে চোখের ক্ষতিকর প্রভাবসহ শিশুর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়, ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল বৃদ্ধি পায়,স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, রক্তস্বল্পতা এবং ত্বকের শুষ্কতা বৃদ্ধি ও ত্বক মলিন হয়ে যায়।

সিভিল সার্জন ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করতে অভিভাবকদের সচেতন বৃদ্ধি ও ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার বিকল্প নেই।  এ ক্ষেত্রে তিনি সকল পর্যায়ের সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি আরও বলেন, শিশুকে ভরাপেটে এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। এতে সাধারণত: কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

 কর্মশালায় অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন  খুলনা পরিবার পরিকল্পনার উপপরিচালক গুরু প্রসাদ ঘোষ, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এস এম জাহিদ হোসেন, খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুবীর কুমার রায়, জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক ম. জাভেদ ইকবাল, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোঃ আতিয়ার রহমান শেখ এবং কেসিসি’র স্বাস্থ্য অফিসার ডা. স্বপন কুমার হালদার। এ বিষয়ে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন অফিসের ডা. ফারজানা রহমান। অনষ্ঠানে খুলনায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার বিপুল সংখ্যাক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

সভায় জানানো হয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন (১ম রাউন্ড) এ টিকাদান কেন্দ্রে সকাল আটটা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত ৬-১১ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ (১ লাখ আইইউ) ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ (২ লাখ আইইউ) ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। খুলনা জেলার নয়টি উপজেলায় ৬-১১ মাস বয়সী মোট ১৯ হাজার ৯২০ জন শিশুকে এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী এক লাখ ৫১ হাজার  ৩৫০ জন শিশুকে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। এ ছাড়া খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৩১টি ওয়ার্ডে ৬-১১ মাস বয়সী ১০ হাজার ৭৭৫ জন এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ৮১ হাজার ৬৭ জন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর টার্গেট ধরা হয়েছে।

উল্লেখ্য, মানবদেহে ভিটামিন ‘এ’ তৈরি হয় না তাই এটা বাইরে থেকে গ্রহণ করতে হয়। শিশুর জন্মের প্রথম ৬ মাসে মায়ের দুধে পর্যাপ্ত ভিটামিন ‘এ’ থাকে কিন্তু পরবর্তীতে শিশুর বাড়ন্ত সময়ে অধিক ভিটামিন ‘এ’র চাহিদার প্রেক্ষিতে সম্পূরক খাদ্য হিসেবে ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। পাশাপাশি ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ খাবার যেমন- ডিম, দুধ, কলিজা, মাছ, মাংস, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু, লালশাক, কচুশাক, হেলেনচা শাক, পুঁইশাক, পাটশাক এবং পাকা আম, পাকা পেঁপে, পাকা কাঁঠাল ইত্যাদি খাওয়ার মাধ্যমে ভিটামিন ‘এ’র চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।  ভিটামিন ‘এ’ অভাবে চোখের ক্ষতিকর প্রভাবসহ শিশুর রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়, ডায়রিয়ার ব্যাপ্তিকাল বৃদ্ধি পায়,স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, রক্তস্বল্পতা এবং ত্বকের শুষ্কতা বৃদ্ধি ও ত্বক মলিন হয়ে যায়।

সিভিল সার্জন ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন সফল করতে অভিভাবকদের সচেতন বৃদ্ধি ও ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার বিকল্প নেই।  এ ক্ষেত্রে তিনি সকল পর্যায়ের সাংবাদিকদের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি আরও বলেন, শিশুকে ভরাপেটে এ ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। এতে সাধারণত: কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

 কর্মশালায় অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন  খুলনা পরিবার পরিকল্পনার উপপরিচালক গুরু প্রসাদ ঘোষ, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি এস এম জাহিদ হোসেন, খুলনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সুবীর কুমার রায়, জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক ম. জাভেদ ইকবাল, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মোঃ আতিয়ার রহমান শেখ এবং কেসিসি’র স্বাস্থ্য অফিসার ডা. স্বপন কুমার হালদার। এ বিষয়ে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন অফিসের ডা. ফারজানা রহমান। অনষ্ঠানে খুলনায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার বিপুল সংখ্যাক প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

facebooktwittergoogle_plusredditpinterestlinkedinmailby feather
ট্যাগসমূহঃ 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*
*

Current ye@r *