List/Grid

Author Archives: মুস্তাহিদুর রহমান বাবু

জলবায়ু পরিবর্তন জনিত দূর্যোগ পরবর্তী সমস্যা ও করণীয়

দূর্যোগ হচ্ছে প্রাকৃতিক বা মানব সৃষ্ট এমন ঘটনা যা হঠাৎ করে অথবা ধীরে ধীরে ঘটতে পারে। যা আক্রান্ত জনগোষ্ঠিকে অবশ্যই ব্যাতিক্রমী প্রচেষ্টার মাধ্যমে মোকাবেলা করতে হবে।

জলবায়ুর অস্বাভাবিক পরিবর্তন আমাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি

কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে সর্বোচ্চ ৭ দিনের জন্য বায়ুমন্ডলে বিরাজমান অবস্থার রূপ হচ্ছে আবহাওয়া। জলবায়ু বলতে জল এবং বায়ু এই দুইটির সংমিশ্রণের ফলাফলকে বোঝায়। মানুষ প্রয়োজনের তাগিদে ভূ-পৃষ্ঠের নানা ধরনের জিনিস অপরিকল্পিত ভাবে ব্যাবহার করছে।

সোনালি আঁশ পাট: শেষ পর্ব

একসময় পাট ছিল আমাদের সোনালি আঁশ। মাঝখানে নানান কারণে পাট প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছিল। কিন্তু পাটের সেই সুদিন আবার ফিরে এসেছে। ফলে পাট চাষে এখন আবারো আগ্রহী হয়ে উঠেছেন চাষি ভাইয়েরা। কারণ পাটের বাজারমূল্য এখন আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক ভালো। এই মৌসুমে বৃষ্টি কম হওয়ায় পাট জাগ দেয়ায় সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। পাট জাগ দেওয়ার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে রিবন রেটিংয়ের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। কৃষি বিভাগ এই বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

সোনালি আঁশ পাট: পর্ব-৩

বীজের হারঃ দেশি পাট প্রতি হেক্টরে ৮ থেকে ১০ কেজি। প্রতি একরে সাড়ে তিন থেকে সাড়ে চার কেজি। তোষা পাট প্রতি হেক্টরে ৬ থেকে ৮ কেজি (প্রতি একরে আড়াই থেকে সাড়ে তিন কেজি) এবং কেনাফ প্রতি হেক্টরে ১৪ থেকে ১৯ কেজি (একর প্রতি ৬ থেকে ৮ কেজি)।

সোনালি আঁশ পাট: পর্ব-২

রোপনের সময়ের ওপর ভিত্তি করে তোষা পাটকে দুভাগে ভাগ করা হয়েছে। বৈশাখমাসি (১৫ থেকে পরবর্তী সময়) জাত, যথাঃ ও-৪ এবং ফাল্গুন-চৈত্রমাসি (১০ মার্চ থেকে পরবর্তী সময়) জাতঃ ও-৯৮৯৭ এবং ওএম-১।

বৈশাখমাসি (১৫ থেকে পরবর্তী সময়) জাতঃ ও-৪

সোনালি আঁশ পাট: পর্ব-১

পাট তন্তু জাতীয় উদ্ভিদ। পাট গাছের ছাল থেকে পাটের আঁশ সংগ্রহ করা হয়। আমাদের দেশে পাট কে সোনালি আঁশও বলা হয়। কারণ পাটের আঁশের রঙ সোনালি। পাট থেকে বিভিন্ন প্রকার পাটজাত দ্রব্য উৎপাদিত হয়ে থাকে। যেমন- সুতা, থলি, চট, দড়ি, সুতলি, কার্পেট, ত্রিপল, গালিচা, গদি, শিঁকা। এ ছাড়া পাটখড়ি দ্বারা কাগজ, পার্টেক্স, হার্ডবোর্ড ইত্যাদি তৈরী হয়।